বাঙালি জাতির একটি ঐতিহাসিক দিন হচ্ছে বিজয় দিবস। দীর্ঘ নয় মাস সংগ্রাম করে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করা হয় এই দিনে। সম্মানিত পাঠক ,আমাদের আজকের প্রতিবেদনে আপনাদেরকে বিজয় দিবস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। বিজয় দিবস নিয়ে ২৫ টি পয়েন্টে রচনার ধারণা দেওয়া হবে। আপনারা মনোযোগ সহকারে আমাদের প্রতিবেদনটি পড়বেন।
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ মধ্যরাত থেকে যুদ্ধ শুরু হয়। পাকিস্তানি বাহিনীদের সাথে দীর্ঘ ৯ মাস সংগ্রামের পরে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর যুদ্ধ শেষ হয় ।অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই দিনটি তাই বাঙালি জাতির জন্য একটি অবিস্মরণীয় দিন। বাংলাদেশে এই দিনটি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়ে থাকে।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
- “একটি সমৃদ্ধ শান্তিপূর্ণ শক্তিশালী বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য
আসুন সবাই একসাথে কাজ করি
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা”।
- “যুদ্ধবিদস্ত এই দেশটিকে আসুন সবাই মিলে একসাথে
ঢেলে সাজাই পদে পদে
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
মহান বিজয় দিবস- সফল হোক -অমর হোক হোক”।
বিজয় দিবসের বক্তব্য
বিজয় দিবসের বক্তব্য প্রদানের সময় আপনাকে বিজয় দিবসের ইতিহাসের কথা তুলে ধরতো ধরতে হবে। আমাদের স্বাধীনতাএমনি এমনি আসেনি স্বাধীনতা অর্জন করেছি । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসামান্য অবদানের কারণে আজকে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। দেশ মাতৃকার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। আসুন আমরা সকলে মিলে একটু সুন্দর দেশ গড়ি।
সুন্দর একটি দেশ গড়ার জন্য আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনেক বেশি প্রত্যাশা রয়েছে ।আমরা আশা করি যে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের যারা রয়েছে তারা আমাদের মুক্তিযোদ্ধার চেতনাকে বুকে ধারণ করে আগামীতে রাষ্ট্রপরিচালনা করবে।নতুন বাংলাদেশে এই হোক আমাদের অঙীকার।ধন্যবাদ।